সৌন্দর্যে হার মেনেছে বয়স

ডেস্ক নিউজ
ডেস্ক নিউজ,
প্রকাশিত: ০৩:১৫ এএম, ৩০ এপ্রিল ২০১৮

মৌসুমী, পূর্ণিমা, জয়া আহসান, মৌ
বয়সের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সবার মধ্যেই আস্তে আস্তে বার্ধক্য আসতে থাকে। তবে কেউ কেউ যেন বয়সকেও হার মানায়। নিজের তারুণ্য ধরে রাখার যাদুকরি কোনো উপায় যেন তাদের জানা থাকে। হ্যাঁ, এমন কয়েকজন তারকাদের নিয়েই এই আয়োজন। বয়স বাড়লেও যাদের রূপ-লাবণ্য কমে যায়নি। বরং পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে।

মৌসুমী : জন্ম ১৯৭৩ সালে। সেই মোতাবেক বয়স পেরিয়েছে ৪৪। অভিনয় জীবনের বয়সও হয়েছে ২৫ বছরের বেশি। কিন্তু না, মৌসুমীর সৌন্দর্য একটুও কমেনি। তার সময়কার অধিকাংশ অভিনেত্রী বার্ধক্যে পৌঁছে গেলেও এখনো যেন তারুণ্যেই মধ্যেই রয়ে গেছেন তিনি। এখনো তার ভুবনভোলানো হাসি আর নজরকাড়া রূপে মুগ্ধ হয় সব বয়সী দর্শক।

পূর্ণিমা : বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম নায়িকা তিনি। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে তার জন্ম ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই। তার বয়স ৩৬ বছর। ১৯৯৭ সালে চলচ্চিত্রে অভিষেক। তারপর টানা কাজ করেছেন ২০০৯-১০ সাল পর্যন্ত। এরপরেও তাকে দেখা গেছে বিভিন্ন চলচ্চিত্রে। কিন্তু নিয়মিত হননি আর। বর্তমানে টিভি অনুষ্ঠান ও নাটকের কাজেই ব্যস্ততা তার। ৩৬ বছর বয়স হলেও পূর্ণিমার সৌন্দর্য হারিনি। শরীরে আসেনি বয়সের ছাপ। বরং দিন দিন যেন আকর্ষণীয় ও মোহময়ী হয়ে উঠছেন। অনেকেই বলেন, পূর্ণিমার আগের চেহারার চেয়ে এখনকার চেহারাই বেশি সুন্দর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও তার বর্তমান রূপ-লাবণ্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হতে দেখা যায়।

জয়া আহসান : দুই বাংলায় সমান জনপ্রিয়তা ও সাফল্য। বয়স ৪৫! জন্ম ১৯৭২ সালে। কিন্তু চেহারা দেখে কারোর মনেই হবে না, তিনি এতো বয়সী একজন নারী। রূপ-লাবণ্যে এই সময়কার নায়িকাদেরও হার মানান তিনি। চলচ্চিত্রের পর্দা কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়, দিন দিন আরো বেশি সুন্দরিই হচ্ছেন। আর তাতে নিয়ম করে মুগ্ধ হচ্ছেন ভক্তরা।

মৌ : দেশের নৃত্য ও মডেলিং জগতের অনন্য এক নাম সাদিয়া ইসলাম মৌ। সেই ১৯৮৯ সাল থেকে শোবিজে তার বিচরণ। এই সময়কার অনেক মডেলের আদর্শ মৌ। বর্তমানে কাজ কম করলেও তার প্রতি ভক্তদের ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়নি। কারণ ৪১ বছর বয়সেও তিনি নিজের সৌন্দর্য ধরে রেখেছেন। মোহময়ী চাহনী কিংবা আকর্ষণীয় শারীরিক গড়নে মাত করেন যে কাউকেই।

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)