শাবনূরের রেকর্ড- বাংলা চলচ্চিত্র জগৎ

ডেস্ক নিউজ
ডেস্ক নিউজ,
প্রকাশিত: ০৩:৫২ পিএম, ৩০ এপ্রিল ২০১৮ | আপডেট: ১০:০২ পিএম, ১ মে ২০১৮

শাবনূরের রেকর্ড- বাংলা চলচ্চিত্র জগৎ
শাবনূর এর আরেকটি রেকর্ড হচ্ছে আলোড়ন সৃষ্টিকারী সিনেমার গান।বাংলা সিনেমার গানের জন্য শাবনূর রাজকন্যা বটে কারন ৯০দশক থেকে তো বটে পাশাপাশি বাংলা চলচ্চিত্রে যতো জনপ্রিয় এবং কালজয়ী গান আছে তার সিংহভাগও শাবনূরের দখলে, বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় গানগুলোর অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে শাবনূরের গানগুলো।শাবনূরের জনপ্রিয় গানগুলো যদি বাদ দেয়া হয় তাহলে চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গানের ক্ষেত্রে বলতে গেলে কিছুই থাকবে না শূন্যতা ছাড়া। রোমান্টিক,স্যাড,আবেগী,ফানি ও প্রতিবাদী সব ধরনের গানের ক্ষেত্রে শাবনূরের জনপ্রিয়তা রয়েছে এবং পেয়েছে………………………….এইতো

+++শাবনূর যেমন নেশা লাগিলো রে বাঁকা দু’নয়নে নেশা লাগিলো রে,,,,,,,,,কিংবা মন দিলাম প্রান দিলাম আর কি দেবো রে,,,,,, টাইপের গানের সাথে যেমন ধুন্ধুকার নাচ নেচেছিলো তেমনি আবার সবকিছুরই শুরু আছে শেষ হয়ে যায়,,,,,,,,কিংবা কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালোবাসা চাওয়াটাই ভুল,,,,,,,টাইপের মতো জীবন ঘনিষ্ঠ গানের সাথে বাস্তবিক অর্থে মিলে গিয়ে পারফর্ম করে সেই একই ধরনের সফলতা পায় এবং মানুষের মুখে মুখে ফিরতে থাকে সেইসব গান।

আবার তোমায় দেখলে মনে হয় হাজার বছর তোমার সাথে ছিলো পরিচয় বুঝি গানকে যেমন দর্শকনন্দিত করে তেমনি একদিন তোমাকে না দেখলে বড় কষ্ট হয় টাইপের গানকেও দর্শকপ্রিয়তা সৃষ্টি করতে সাহায্য করে তার অসাধারন পারফর্মেন্স ও আকর্ষনীয় সৌন্দর্যের মধ্য দিয়ে।

কি ছিলে আমার বলো না তুমি টাইপের গানকে যেমন কালজয়ী করে তেমনি কি যে তুমি চাও টাইপের গানকেও সময়ের জনপ্রিয় গান করে তোলে তার সুনিপুণ এক্সপ্রেশন ও দেহপল্লবী দিয়ে।

এই রকম কতো গানের কথা বলবো শাবনূরের কম ব্যবসা করা সিনেমাও যেমন আলোচনার টেবিলে থাকতো তেমনি তার কম ব্যবসা করা সিনেমার গানও হতো দর্শকনন্দিত। তাও আবার সব নায়কদের সাথে যাদের সাথেই তিনি সিনেমা করেছেন প্রায় সবার সাথেই তার জনপ্রিয় গান করেছে, সব নায়কদের সাথে তিনি যেমন দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করে ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী গান উপহার দেন তেমনি এইসব নায়কদের সাথে তার যখন কাজ করা হয়ে উঠে প্রথম তখনো তিনি আলোড়ন সৃষ্টি করে।

জুটি গড়তে যেয়ে যেমন করে আলোড়ন সৃষ্টি করে

অভিনয় শিল্পীরা যখন একজন আরেকজনের সাথে প্রথম অভিনয় করার সময় টেরই পাওয়া যায় না এটা তাদের প্রথম একসাথে অভিনয় করা কাজ……কিন্তু শাবনূরের বেলায় ভিন্ন ছিলো যখন যার সাথে অভিনয় করে তখন একের পর এক খবর চাউর হয়।

১.♣ শাবনূর ও সালমান যখন প্রথম কাজ করে তখন যতোটা না লেখালেখি না হয় এর চেয়ে বেশি আলোচিত হয় তাদের করা একসাথের সিনেমা “তুমি আমার”যখন সুপারহিট হয়। সিনেমাটির সাফল্যে এ জুটির একের পর এক কাজ করে দর্শক চাহিদার তুঙ্গে থাকার পাশাপাশি সাংবাদিকদের লেখনিতেও তারা তুঙ্গে থাকে পর্দার এবং বাস্তাব জীবনের রসায়ন নিয়ে।
এতো চাহিদার পরেও এরা কিন্তু অন্যদের সাথেও ব্যস্ত থাকে,শাবনূর যেমন অন্যদের সাথেও সিনেমা করতে থাকে তেমনি সালমান শহ্ও অন্যদের সাথে সিনেমা করতে থাকে কিন্তু দর্শকরা শাবনূর ও সালমানেই মুগ্ধ ছিলো। ফলে কয়েক বছরের মাথায় এরা ১৪টি সিনেমা করে, সালমান শাহ্ এর মৃত্যুর আগের দিনও এরা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলো।
সালমান শাহ্ এর পাশাপাশি শাবনূর আমিন খান,অমিত হাসান, ওমর সানী ও হেলাল খানের সাথের জুটিও আলোচনার টেবিলে ছিলো।

২.♣ শাবনূর ও রিয়াজ যখন একসাথে কাজ করে তখনও যতোটা আলোচিত না হয় তার ৩গুন আলোড়ন সৃষ্টি হয় “মন মানেনা” সিনেমার মুক্তির পর,তাদের রসায়ন দর্শকদের মুগ্ধ করে শাবনূর-সালমান জুটির অভাব কিছুটা ভুলাতে পারবে তা এ সিনেমার মাধ্যমেই আন্দাজ করে ফেলে। এরপর থেকে এই জুটি আরেক আলোড়ন সৃষ্টি করে তাদের পর্দার রসায়ন ও বাস্তব রসায়ন দিয়ে।এদের নিয়ে তখন এতোটাই আলোচনা হত মনে হতো মিডিয়াতে তাদের আগমন নতুন।
তখন বিভিন্ন ম্যাগাজিন এ তারা যাতে বিয়ে করে এসব আবেদন পর্যন্ত দর্শকরা করত, তাদের জুটি যখন ভেঙ্গে যায় তখন দর্শকদের মধ্যে হাহাকার ছিলো অসংখ্য সিনেমাপ্রেমীরা তাদের আবার একসাথে দেখতে চেয়ে একের পর এক আবেদন আসতো এসব ম্যাগাজিন এ।
যাইহোক পরে আবার এ জুটিকে “দুই নয়নের আলো” সিনেমা থেকে একসঙ্গে কাজ করতে থাকে।
রিয়াজের পাশাপাশি তখন শাবনূর ও শাকিল খান জুটিও ছিলো আলোচনার টেবিলে।

৩♣শাবনূর ও ফেরদৌসকে একসাথে ভালোভাবে কাজ করতে দেখা যায় “এই মন চায় যে ” সিনেমার মাধ্যমে এরপর থেকেই এই জুটি আলোচনার টেবিলে চলে আসে,এরপর শাবনূর ও রিয়াজের মধ্যে মাঝে দুরত্ব তৈরি হলে এই জুটি আরো আলোচিত হতে থাকে দীর্ঘ ৫বছর এই জুটি পর্দায় ও বাস্তব রসায়নের পাশাপাশি অশ্লীল সিনেমার বিপরীতে কাজ করা ও ব্যবসাসফল সিনেমার মাধ্যমে দর্শকদের আগ্রহের কেদ্রে ছিলো।

৪.♣শাবনূর ও শাকিব খান যখন একসাথে কাজ করতে যায় তখনই আলোচনার তুঙ্গে উঠে যায় কারন শাকিব খান শাবনূরের সাথে প্রথম কাজ করার সুবাদে শাবনূরের সম্মানার্থে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করার ঘোষনার মাধ্যমে। তারপর একই সালের মানে ২০০০সালের শেষদিকে “ফুল নেবো না অশ্রু নেবো” সিনেমাটিতে তাদের রসায়ন দর্শকদের মুগ্ধ করে, সিনেমাটির ব্যবসায়িক সফলতার পাশাপাশি এই সিনেমার প্রত্যেকটি গান বিশেষ করে “আমার হৃদয় একটা আয়না” গানটি ঝড় তোলে বাংলার এমন কোন জায়গা ছিলো না যে গানটি বাজানো হয়নি।
এর সুবাদেই এই জুটিকে প্রচ্ছদ করে অনেক লেখালেখি হয়,তখন শাবনূর এর সাথে রিয়াজ ও ফেরদৌস এ মুগ্ধ থাকলেও শাকিব খানের সাথে তার টানা কাজ চলতে থাকে।
এই জুটিকে দীর্ঘ ১০বছর একসাথে কাজ করতে দেখা যায়,তাদের প্রতিবছর মিনিয়াম ২/৩টা সিনেমা মুক্তি পেতই।

৫.♣ সবকিছুকে ছাপিয়ে আলোচনা হয় যখন শাবনূর ও মান্না একসাথে কাজ করতে যায়, কারন ৯৪সালে শাবনূর ও মান্নাকে প্রথম কাজ করতে দেখা গেলেও তখন মান্না পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করে এবং দুইজনেরই তখন উত্থানের সময় ছিলো তাই সেসময় আলোচনায় না আসলেও দীর্ঘ ৭বছর পর সেই সময়ের দুই সুপারস্টার “স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ” সিনেমাটি করতে যেয়ে আলোচনার সৃষ্টি করে।
এর প্রধান কারন শাবনূরের অনীহার জন্য যখন কেউ শাবনূরকে মান্নার সাথে অভিনয় করাতে পারছিলো না তখন মান্না নিজে শাবনূরকে তার প্রযোজিত সিনেমাতে রেকর্ড সংখ্যক পারিশ্রমিক দিয়ে কাস্ট করে,এরপর থেকেই সিনেমাটি মুক্তির পর পর্যন্ত এই জুটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে।
এরপর থেকে মান্নার মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত তারা কাজ করে একসাথে এবং তুমি আমার স্বামী/বধূ তুমি কার নামের সিনেমাগুলোতে চুক্তিবদ্ধ হয়।

৬.♣সর্বশেষ শাবনূরের সাথে কন্ঠশিল্পী এস ডি রুবেলের একসাথে কাজ করা নিয়ে আরেক আলোচনার জন্ম হয়,শাবনূরের ক্যারিয়ারের ১৮বছরের মাথায়ও এস ডি রুবেল শাবনূরের সাথে কাজ করতে চলচ্চিত্রে আসে।
সিনেমাটি শাবনূরের সর্বশেষ হিট সিনেমাও ছিলো এটি।
এছাড়া ছোট পর্দার তখনকার জনপ্রিয় অভিনেতা শাহেদ শরীফ খানও যখন শাবনূরের সাথে কাজ করে তখনও আলোচনার টেবিলে ছিলো এই জুটি।

এতো নায়কের সাথে একের পর এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনার মাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে তারা এগুলো শাবনূরকে নিজের দর্শকপ্রিয়তা দিয়ে অর্জন করতে হয়েছে অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে থেকে……………………সালমান শাহ্ এর মৃত্যুতে যখন শাবনূর ও ডন কাছের মানুষ হওয়াতে তাদেরও জড়ানো হয়, সেই জড়ানোতে তখনকার ডনের মতো জনপ্রিয় ভিলেনও আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি যে ডন একসময় মিশা সওদাগর থেকেও এগিয়ে ছিলো।
কিন্তু শাবনূর তো শাবনূরই তার ঈর্ষান্বিত দর্শকপ্রিয়তা তাকে বরাবরের মতোই সাফল্যের শীর্ষে রেখেছিলো।

**♥♥** (সবার চোখে শাবনূর যখন প্রিয় বা শ্রেষ্ঠ)

৯০দশকের একদম শুরুতে একটা জরিপ হয় যে নায়িকাদের পছন্দের নায়ক কে???
এমন জরিপে তখন #আলমগীর ছিলেন নায়িকাদের চোখে প্রিয় নায়ক।
তেমনি জরিপ না হলেও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে শাবনূর তার নায়কদের প্রিয় নায়িকা এটা উল্লেখ করে শুধু কি তাই শাবনূরের সিনিয়র, জুনিয়র ও সমসাময়িকদের প্রায় সবার পছন্দের অভিনেত্রী শাবনূর বা শ্রেষ্ঠ।

-★-সিনিয়র অভিনয় শিল্পী রাজ্জাক,আলমগীর, ফারুক, এটিএম শামসুজ্জামান থেকে শুরু করে ববিতা,রোজিনা,কবরী,অরুনা বিশ্বাস,ডলি জহুরের পছন্দের অভিনেত্রী শাবনূর বা তাদের চোখে সেরা শাবনূর।
-★-শাবনূরের সমসাময়িক রিয়াজ,শাকিব খান,ফেরদৌস, আমিন খান,অমিত হাসান,হেলাল খান, ডিপজল থেকে শুরু করে পপি,পূর্নিমা,শ্রাবন্তী, মেমীদের সহ তার প্রায় সব সমসাময়িকদের পছন্দের অভিনেত্রীও শাবনূর বা চোখে সেরা।
-★-শাবনূরের জুনিয়র শুভ,সুমিত,জায়েদ থেকে শুরু করে মাহি,অপু,পরিমনি, মীম,মম,অহনা,শিরিনদেরসহ প্রায় সব নতুনদের আদর্শ এবং প্রিয় নায়িকা শাবনূর।
-★-পরিচালক আমজাদ হোসেন,সোহান,বাদল,এফ আই মানিক থেকে শুরু করে পি এ কাজল,মানিকদেরসহ বেশিরভাগ পরিচালকদের চোখে শাবনূর সেরা।
তারা তাদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকারের শাবনূর তাদের প্রিয় বলে উল্লেখ করে।
এইতো কয়দিন আগে অভিনেতা মিশা সওদাগরের মতে শাবনূর এখনো শীর্ষে আছে।
আসলে জনপ্রিয় তো অনেকেই হয় কিন্তু নতুন প্রজন্মের আদর্শ কয়জন হয় শাবনূরের মতো কিংবা সমসাময়িক /সিনিয়রদের পছন্দের অভিনেত্রী হয়।

(নজিরবিহীন ঘটনা)

শাবনূর প্রায় দুই শতাধিক সিনেমাতে অভিনয় করার পরেও শাবনূর আজ পর্যন্ত কোন সিনেমাতে #অতিথি হয়ে অভিনয় করেনি, আজ পর্যন্ত কোন সিনেমাতে সাইড বা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেনি (ব্যাচেলর সিনেমাটি ছিলো তার সাথে প্রতারণা, শাবনূর এর জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে সিনেমাটিকে যাতে টেলিফিল্ম না মনে করা হয় তার জন্য তাকে ব্যবহার করা হয়,আর এটা বুঝতে পেরেই শাবনূর পরে সিনেমাটি থেকে সরে দাঁড়ায় যার জন্য তিনি #ডাবিংও করেনি) তিনি সিনিয়রদের সাথে টিনেজ চরিত্রে ২টি সিনেমাতে অভিনয় করে।
এছাড়া তার সিনেমাতে মাত্র ৩টি সিনেমাতে নায়কের চরিত্রে নাম করন করা হয় বাকি সবই গল্পের ভিত্তিতে নামকরন করা হয় এবং অসংখ্য সিনেমা তার চরিত্রের ভিত্তিতে নামকরন করা হয়।

তাছাড়া আজ পর্যন্ত টিভি নাটকে অভিনয় করেনি,কিছু বিজ্ঞাপন করে।আর বিজ্ঞাপন করতে যেয়েও আলোড়ন সৃষ্টি করে মডেল কন্যা মৌ এর পারিশ্রমিকের রেকর্ড ভেঙে দেয়।

(শাবনূরের অবদান)

শাবনূর একসময় অশ্লীল সিনেমার বিপরীতে থেকে একের পর এক রুচিশীল সিনেমা করে যেমন নিজেকে করেছিলেন প্রশংসিত তেমনি ভালো সিনেমা হবার ক্ষেত্রে তার অবদান অস্বীকার্য ছিলো সেই সময়ে।
এছাড়া প্রত্যেকটা নতুন নায়ক/নায়িকা সবারই ইচ্ছে থাকে সুপারস্টারদের সাথে কাজ করতে আর শাবনূর বরাবরই নতুন নায়ক ও পরিচালকদের সাথে কাজ করে তাদের সহযোগীতা করেছে।একজন সুপারস্টারের কাজই নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে নতুনদের সাহয্য করা আর শাবনূর তার যোগ্যতার বলে তাই করে গেছেন।
সুপারস্টার হয়ে আরেক সুপারস্টার এর ছায়া তলে থাকলেই হয় না নতুনদের সাথে ব্যর্থ হবার ভয়ে যদি নতুনরা সাহায্যই না পায়।
যার জন্য সেসব নতুনদের কাছে শাবনূরের এ অবদান সবসময়ই লিখা থাকবে।

আর তাই বাংলা চলচ্চিত্রের সেরা ৩নায়িকার লিস্ট,সুঅভিনেত্রীর লিস্ট,নায়কদের সর্বোচ্চ সিনেমার নায়িকার লিস্ট,দেশের সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার লিস্ট,সেরা গানের অভিনয় শিল্পীর লিস্ট, একক যোগ্যতাসম্পন্ন নায়িকার লিস্ট,একাধিক নতুন নায়কের সাথে সফল হবার লিস্ট,সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনয় শিল্পীর লিস্ট,আকর্ষনীয় ফিগার ও সুন্দরী নায়িকার লিস্ট, সবথেকে বেশি শীর্ষ নায়িকা থাকার খেতাবের লিস্ট,সেরা ড্যান্স পারফর্মার হিসেবে করা লিস্ট,সর্বাধিক বিভিন্ন পুরস্কার পাওয়ার লিস্ট মোট কথা যে লিস্টই করা হোক না কেনো শাবনূর থাকবে প্রথমদিকে।

এইরকম আলোড়ন সৃষ্টকারী ঘটনা এবং জাঁকজমকপূর্ণ ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ অভিনেত্রী #শাবনূরের জন্মদিন উপলক্ষে তার কিছু বিষয় তুলে ধরার সৎসাহস করলাম।
সাগর জাহান। পি এন

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)