পাথরঘাটায় কোরবানির জন্য চরাঞ্চলের গরুর চাহিদা বেশি
এবারের কোরবানির পশুর চাহিদা মেটাতে দেশীয় গরুর পাশাপাশি স্থানীয় চরাঞ্চলের গরুর চাহিদা অনেক বেশি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
উপকূলীয় পাথরঘাটা এলাকার তিন দিক নদী বেষ্টিত। নদীর বুকে ছোট বড় মিলিয়ে বেশ কয়েকটি চর রয়েছে।খোঁজ নিয়ে জানা যায় এসব চরে স্থানীয় লোকজনের কয়েক হাজার গরু পালন করে। এসব গরু প্রাকৃতিক খাদ্য লতা পাতা খেয়েই বড় হয়। যার মাংসের স্বাদ দেশীয় খামারে উৎপাদিত গরুর মাংসের চেয়ে ভালো ও ক্যামিকেল মুক্ত। এসব গরু লালদিয়ার চর ও হরিনঘাটা চরে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়।
পাথরঘাটা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার গরুর বাজার ঘুরে জানা গেছে ক্রেতাদের চাহিদা কথা। একাধিক ক্রেতা জানান দেশীয় খামরী গরু মোটাতাজাকরণ করন ইনজেকশন পুশ করে এবং ক্যামিকেল যুক্ত খাবার খাইয়ে লালন পালন করে। অপরদিকে মালিকানাধীন চরের গরুগুলো ১২ মাস প্রাকৃতিক খাদ্য খেয়ে বড় হয়। এজন্য চরাঞ্চলের গরুর চাহিদা একটু বেশি।
পাথরঘাটা উপজেলায় ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ১৫ টির মতো কোরবানির গরুর হাট রয়েছে। এই সব হাটে দেশীয় খামরী ও চরাঞ্চলের গরু বিক্রি করা হয়।