“এক যুবতীর ৮টি বিয়ে, স্বামী ছাড়া সন্তান” কে সন্তানের বাবা?

ডেস্ক নিউজ
ডেস্ক নিউজ,
প্রকাশিত: ০৪:০১ পিএম, ১ এপ্রিল ২০১৮ | আপডেট: ০৮:৪৪ পিএম, ১ এপ্রিল ২০১৮

ফাইল ছবিকে.এম.রিয়াজুল ইসলাম, বামনা প্রতিনিধিঃ
এক যুবতীর ৮টি বিয়ে, স্বামী ছাড়া সন্তান, ঘটনাটি বামনা উপজেলার ১নং বুকাবুনিয়া ইউনিয়নের ছোনবুনিয়া গ্রামে  ঘটনাটি ঘটে, স্থানীয় সুএে জানা যায়, ঐ গ্রামের মো: আলতাফ হোসেন এর কন্যা মোসা: পারভীন আক্তার এর গর্ভে থাকা পুএ সন্তান ভুমিষ্ট হয়।

যুবতীর কয়েকটি নিকাহনামা সুত্রে জানা যায় , বিভিন্ন জায়গায় ৮টি বিবাহর প্রমান পাওয়া যায়। প্রথম বিবাহ গত ০৪ অক্টোবর ২০০৯ইং তারিখ ২৫ হাজার টাকা দেন মোহরে বাগেরহাট জেলার, কচুয়া উপজেলার, বারোদাড়িয়া গ্রামের আ: মান্নান শেখ এর পুত্র মিলন শেখ এর সাথে ।

২য় বিবাহ ০৫ আগাষ্ট ২০১২ ইং তারিখ ১ লক্ষ টাকা দেন মোহরে বরগুনা র বামনা উপজেলার ছোট তালেশ্বর গ্রামের মো: চান মিয়ার পুত্র মো: নিজাম উদ্দিন এর সাথে।

৩য় বিবাহ ০৬ নভেম্বর ২০১৩ইং তারিখ ১লক্ষ টাকা দেন মোহরে পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়ীয়া থানার, গিলাবাদ গ্রামের আ: মজিদ হাওলাদারের পুত্র মো: ইউনুচ মিয়ার সাথে।

৪র্থ বিবাহ ২৮ নভেম্বর ২০১৪ইং তারিখ ১লক্ষ টাকা দেন মোহরে প্রথম বিবাহর বরের সাথে এবং নিকাহ নামা ছাড়া বিভিন্ন ঠিকানায় স্থানীয় মৌলভী ধারা কলেমা পরে বিবাহ বন্ধে আবদ্ব হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিরা সাংবাদিকদের বলেন,  মেয়েটির কাছে বিবাহ নতুন কোন ঘটনা নয় । প্রতি বছরে একটি করে নিকাহনামা  লাইসেন্স  তৈরি করে। জার কারনে কোন স্বামীর ঘর করতে পারেনি ঐ মেয়েটি। এর বিরুদ্বে রয়েছে বিবাহর নাটক করে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে অর্থ অত্যাসাৎতের অভিযোগ। তার অত্যাচারে অতিষ্ট এলাকাবাসী।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় , এলাকার মো: রশিদ মিয়া , আছিয়া বেগম , হালিমা বেগম , খাদিজা বেগম এমিলি আক্তার , লাভলী বেগম ,  জাহাঙ্গীর , হারুন মিয়া জানান , মেয়েটির বছরের মাথায় একটি করে বিয়ে , কোন স্বামীর ধারা অন্তঃস্বত্তা হয়, তা মেয়েটিই জানে।

স্বামীর সংসার ত্যাগ করে । সন্তানটি বাবার বাড়ীতে রেখে বিদেশ চলে যায়। বিদেশ থেকে বাড়ীতে এসে কিছুদিন পর ঐ সন্তারের বাবা ডৌয়াতলা গ্রামের নুরে গাজীর ছেলে  কামালের কথা শোনা যায়। একটি কু-চক্রি মহলের  ষড়যন্ত্রে  দীর্ঘ পাচ বছর পর ছোনবুনিয়া গ্রামের মৃত: বেলায়েত আলীর ছেলে মো: হানিফ কে জড়িয়ে গত ২২মার্চ ২০১৮ ইং তারিখ পারভীন আক্তার বাদী হয়ে, মোকাম বরগুনা বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এম,পি ১৭৭/১৮ একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে।এলাকাবাসী উক্ত ঘটনার সত্যতা প্রমান করে বিচারের দাবী জানান।

পাথরঘাটা নিউজ/এএসএমজে/১ এপ্রিল

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)